বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি হাজার বছর আগে রহস্যজনকভাবে মৃত্যুবরণ করা একজন নারীর চেহারা পুনঃনির্মাণ করেছেন। এই ব্রোঞ্জ নারীকে কঠিন শিলার মধ্যে গর্ত খুঁড়ে সমাহিত করা হয়েছিল এবং তার মস্তক ছিল অস্বাভাবিক আকৃতির।
বিজ্ঞানীদের কাছে ‘আভা’ নামে পরিচিত ব্রোঞ্জ যুগের এই নারী আনুমানিক ৩,৭০০ বছর বা তারও আগে মারা গেছেন। কিন্তু দ্বি-মাত্রিক ছবির মাধ্যমে তার জীবন্তরূপ তৈরি করা হয়েছে। ব্রোঞ্জ যুগের মানুষগুলো তাদের স্বল্প ও বৃত্তাকার মস্তকের জন্য পরিচিত ছিল
‘আভা’ হচ্ছে, অস্বাভাবিক গড়ন নিয়ে প্রত্নতাত্ত্বিকদের প্রকল্পের একটি অংশ। ১৯৮৭ সালে স্কটল্যান্ডের কেইথনেস থেকে আবিস্কৃত খুলির ওপর গবেষণা করে মুখের পুনর্গঠনের প্রযুক্তির সম্বন্বয়ে মুখের এবং ত্বকের আকার তৈরি করা হয়েছে।
গবেষকদের মতে, আভা ১৮-২২ বছর বয়সী তরুণ মহিলা ছিল। তিনি সম্ভবত একটি বড় সম্প্রদায়ের অংশ ছিলেন যারা পশুদের লালিত পালিত করত এবং ফসল ফলানোর কাজ করত।
গবেষকরা বিভিন্ন কোণ থেকে মাথার খুলির ফটোগ্রাফ নিয়ে কম্পিউটারে আপলোড করা করেন। মস্তক পেশী যোগ করার আগে, মুখের বৈশিষ্ট্য ও আকার নির্ধারণ করেন। দাঁতের ওপরের কলাই এর মাধ্যমে অনুমান করা হয়েছে যে দাঁত ও ঠোঁটের আকার কেমন ছিল। পরিশেষে, সফটওয়্যারের চূড়ান্ত ব্যবহারের মাধ্যমে সংরক্ষিত ছবির পুনঃব্যবহার করে ‘আভা’র মুখের বৈশিষ্ট্য পুনঃনির্মাণ করেন।
গবেষকদলের প্রধান প্রত্নতত্ত্ববিদ মায়া হোলে বলেন, এটি জীবিত, শ্বাস গ্রহণকারী ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি যা আবিকল আমাদের মতো। ব্রোঞ্জ যুগ যাই প্রমান করুক না কেন ওই সময়ে যারা স্কটিশ পার্বত্য অঞ্চলে বসবাস করত তারা দেখতে আমাদের থেকে খুব বেশি ভিন্ন ছিল না।
মায়া হোলে বলেন, বর্তমানে তার সম্পর্কে আমাদের ধারণা অনেক কম, তাই আমরা তার ওপরে একটি গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি যে, গবেষণা থেকে আমরা তার সমাজ ও পরিবেশের সম্পর্কে আরো তথ্য জানতে পারবো।’
বিজ্ঞানীদের কাছে ‘আভা’ নামে পরিচিত ব্রোঞ্জ যুগের এই নারী আনুমানিক ৩,৭০০ বছর বা তারও আগে মারা গেছেন। কিন্তু দ্বি-মাত্রিক ছবির মাধ্যমে তার জীবন্তরূপ তৈরি করা হয়েছে। ব্রোঞ্জ যুগের মানুষগুলো তাদের স্বল্প ও বৃত্তাকার মস্তকের জন্য পরিচিত ছিল
‘আভা’ হচ্ছে, অস্বাভাবিক গড়ন নিয়ে প্রত্নতাত্ত্বিকদের প্রকল্পের একটি অংশ। ১৯৮৭ সালে স্কটল্যান্ডের কেইথনেস থেকে আবিস্কৃত খুলির ওপর গবেষণা করে মুখের পুনর্গঠনের প্রযুক্তির সম্বন্বয়ে মুখের এবং ত্বকের আকার তৈরি করা হয়েছে।
গবেষকদের মতে, আভা ১৮-২২ বছর বয়সী তরুণ মহিলা ছিল। তিনি সম্ভবত একটি বড় সম্প্রদায়ের অংশ ছিলেন যারা পশুদের লালিত পালিত করত এবং ফসল ফলানোর কাজ করত।
গবেষকরা বিভিন্ন কোণ থেকে মাথার খুলির ফটোগ্রাফ নিয়ে কম্পিউটারে আপলোড করা করেন। মস্তক পেশী যোগ করার আগে, মুখের বৈশিষ্ট্য ও আকার নির্ধারণ করেন। দাঁতের ওপরের কলাই এর মাধ্যমে অনুমান করা হয়েছে যে দাঁত ও ঠোঁটের আকার কেমন ছিল। পরিশেষে, সফটওয়্যারের চূড়ান্ত ব্যবহারের মাধ্যমে সংরক্ষিত ছবির পুনঃব্যবহার করে ‘আভা’র মুখের বৈশিষ্ট্য পুনঃনির্মাণ করেন।
গবেষকদলের প্রধান প্রত্নতত্ত্ববিদ মায়া হোলে বলেন, এটি জীবিত, শ্বাস গ্রহণকারী ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি যা আবিকল আমাদের মতো। ব্রোঞ্জ যুগ যাই প্রমান করুক না কেন ওই সময়ে যারা স্কটিশ পার্বত্য অঞ্চলে বসবাস করত তারা দেখতে আমাদের থেকে খুব বেশি ভিন্ন ছিল না।
মায়া হোলে বলেন, বর্তমানে তার সম্পর্কে আমাদের ধারণা অনেক কম, তাই আমরা তার ওপরে একটি গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি যে, গবেষণা থেকে আমরা তার সমাজ ও পরিবেশের সম্পর্কে আরো তথ্য জানতে পারবো।’