ভারতের একটি চলন্ত ট্রেনের ছাদ কেটে প্রায় ছয় কোটি রুপি লুট করেছে ডাকাতেরা। বুধবার দেশটির পুলিশ এ কথা জানিয়েছে। এটিই ভারতের সবচেয়ে বড় ট্রেন ডাকাতির ঘটনা।
ইন্ডিয়া টুডে ও টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় ভারতের রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স (আরপিএফ), জিআরপি পুলিশ এবং তামিলনাড়ু পুলিশ মিলে ঘটনাটি তদন্ত করছে।
গত সোমবার রাতে ১৯টি কোচ নিয়ে মেইল ট্রেনটি সালেম থেকে চেন্নাই যাচ্ছিল। পরদিন মঙ্গলবার চেন্নাইয়ে পৌঁছার পরই ঘটনাটি বুঝতে পারে রেল কর্তৃপক্ষ। পুলিশ বলছে ছাদ কেটে কামরায় ঢোকে ডাকাতেরা। অর্থ নিয়ে ছাদ থেকে লাফিয়ে পালিয়ে যায়।
খবরে বলা হয়েছে, দ্য রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ওই ট্রেনের দুটি কামরা বুক করে। ওই দুই কামরায় ২২৬টি বাক্সে ৩৪২ কোটি রুপি ছিল। পাশের একটি কামরায় পুলিশ পাহারায় ছিল।
পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট পি বিজয় কুমার এএফপিকে বলেন, ‘ট্রেনটিতে থাকা নিরাপত্তারক্ষী ও পুলিশ কর্মকর্তারা ছাদ থেকে কোনো অস্বাভাবিক শব্দ পেয়েছিলেন কি না, সে ব্যাপারে আমরা তদন্ত করছি।’
এ ঘটনার তদন্তে নেতৃত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তা এম রামা সুবরামানি বলেন, তারা (ডাকাতেরা) একটি গর্ত তৈরি করে এবং একের পর এক কামরার ভেতরে ঢুকে টাকার বান্ডিল তুলে নেয়। যে কামরা থেকে অর্থ চুরি হয়েছে, ওই কামরা থেকে আঙুলের ছাপ ও রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
ইন্ডিয়া টুডে ও টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় ভারতের রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স (আরপিএফ), জিআরপি পুলিশ এবং তামিলনাড়ু পুলিশ মিলে ঘটনাটি তদন্ত করছে।
গত সোমবার রাতে ১৯টি কোচ নিয়ে মেইল ট্রেনটি সালেম থেকে চেন্নাই যাচ্ছিল। পরদিন মঙ্গলবার চেন্নাইয়ে পৌঁছার পরই ঘটনাটি বুঝতে পারে রেল কর্তৃপক্ষ। পুলিশ বলছে ছাদ কেটে কামরায় ঢোকে ডাকাতেরা। অর্থ নিয়ে ছাদ থেকে লাফিয়ে পালিয়ে যায়।
খবরে বলা হয়েছে, দ্য রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ওই ট্রেনের দুটি কামরা বুক করে। ওই দুই কামরায় ২২৬টি বাক্সে ৩৪২ কোটি রুপি ছিল। পাশের একটি কামরায় পুলিশ পাহারায় ছিল।
পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট পি বিজয় কুমার এএফপিকে বলেন, ‘ট্রেনটিতে থাকা নিরাপত্তারক্ষী ও পুলিশ কর্মকর্তারা ছাদ থেকে কোনো অস্বাভাবিক শব্দ পেয়েছিলেন কি না, সে ব্যাপারে আমরা তদন্ত করছি।’
এ ঘটনার তদন্তে নেতৃত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তা এম রামা সুবরামানি বলেন, তারা (ডাকাতেরা) একটি গর্ত তৈরি করে এবং একের পর এক কামরার ভেতরে ঢুকে টাকার বান্ডিল তুলে নেয়। যে কামরা থেকে অর্থ চুরি হয়েছে, ওই কামরা থেকে আঙুলের ছাপ ও রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।