বিয়ের পরে বিভিন্ন কারণে দাম্পত্য জীবনে কলহ-বিবাদ লেগে থাকে। সেটা প্রেম করে বিয়ে হোক অথবা পারিবারিক ভাবে, বিয়ের পর জীবন অন্য মাত্রা পায়। বর্তমানে বিয়ের পরে ডিভোর্স হয়ে যাওয়ার প্রবণতা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে। এই বিবাহ বিচ্ছেদের কিছু কারণ নিচে তুলে ধরা হলো:
পরিবারের সদস্যদের অনধিকার চর্চা:
স্বামী এবং স্ত্রী দু'জনেরই পরিবারের সদস্যদের নাক গলানো যেকোনো নবদম্পতির কাছে একটা বড় সমস্যা। বাড়ির বড়রা যদি কথায় কথায় পরামর্শ, উপদেশ বা আদেশ দিয়ে নব বিবাহিত স্বামী-স্ত্রীকে নিজেদের ইচ্ছেমতো চালনা করতে চান তাহলে খুব মুশকিল। তাদের এই অবাঞ্ছিত নাক গলানো স্বভাবের ফলে সমস্যা তৈরি হয় স্বামী স্ত্রীর মধ্যেও।
ধৈর্যের অভাব:
বহুক্ষেত্রেই দেখা যায়, বিয়ের পর স্বামীর অথবা স্ত্রীর কোনো একটি বিশেষ অভ্যাস বা জীবনযাপনের কোনো একটি দিক অন্যজনের বিরক্তির কারণ হচ্ছে। স্বামী হয়তো অফিস বেরনোর আগে ভিজা তোয়ালেটা রেখে যাচ্ছেন বিছানার উপর, সেটা স্ত্রীর পছন্দ নয়। আবার স্ত্রী হয়তো প্রতিদিন বাথরুমে সুইচটা অফ করতে ভুলে যাচ্ছেন, সেটা পছন্দ নয় স্বামীর। এসব নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর বেঁধে যাচ্ছে ঝগড়া।
প্রত্যাশা পূরণের অভাব:
বিয়ের আগে থেকেই প্রত্যেক ছেলে বা মেয়ের মনেই আদর্শ স্ত্রী বা স্বামী সম্পর্কে একটা ধারণা তৈরি থাকে। বিয়ের পর সেই ধারণার সঙ্গে বাস্তবের স্ত্রী বা স্বামীটির মিল পাওয়া যায় না অধিকাংশ ক্ষেত্রেই। সেখান থেকেই তৈরি হয় প্রত্যাশা অপূর্ণ থাকার একটি হতাশা।
ক্যারিয়ার নিয়ে সমস্যা:
বিয়ের পর ক্যারিয়ার আর পারিবারিক দায়িত্বের মধ্যে অনেক ক্ষেত্রেই দ্বন্দ্ব বেঁধে যায়। বিয়ের পর স্বামী আশা করেন, স্ত্রী চাকরি ছেড়ে পরিবারকে সময় দেবেন। স্ত্রীও আশা করেন স্বামীর কাছে তার অফিসের থেকে বেশি প্রাধান্য পাবেন তিনি নিজে। সেই আশা পূরণ না হলেই দেখা দেয় সমস্যা।
জৈবিক চাহিদার অভাব:
বিয়ের পরে জৈবিক চাহিদা নিয়ে বোঝাপড়ার ক্ষেত্রে কিছুটা সমস্যা দেখা দেয়। অ্যারেঞ্জ ম্যারেজের ক্ষেত্রে অন্য একটা সমস্যাও থাকে। একেবারে অপরিচিত একটি মানুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ মেলামেশায় কিছু প্রাথমিক অস্বস্তি থাকা একেবারে স্বাভাবিক। কিন্তু এই বিষয়টিই অনেক সময়ে দম্পতিদের মধ্যে ব্যবধান তৈরি করে দেয়। আবার লাভ ম্যারেজ হলে সমস্যা প্রেম চলাকালীন সময়ের আবেগগুলো বিয়ের পর কমে যায় স্বাভাবিক ভাবে। আর এ নিয়ে বাধে বিপত্তি।
ভালো দাম্পত্য জীবন পেতে আগে থেকেই এই সমস্যাগুলো যাতে জীবনে হামলা করতে না পারে, তেমনভাবে নিজেকে তৈরি রাখুন। আর এরপরও যদি কোন সমস্যা আপনাদের জীবনেও চলে আসে, তাহলে ভেঙে না পড়ে প্রতিকারের রাস্তা খুঁজুন দুজনে মিলে।
পরিবারের সদস্যদের অনধিকার চর্চা:
স্বামী এবং স্ত্রী দু'জনেরই পরিবারের সদস্যদের নাক গলানো যেকোনো নবদম্পতির কাছে একটা বড় সমস্যা। বাড়ির বড়রা যদি কথায় কথায় পরামর্শ, উপদেশ বা আদেশ দিয়ে নব বিবাহিত স্বামী-স্ত্রীকে নিজেদের ইচ্ছেমতো চালনা করতে চান তাহলে খুব মুশকিল। তাদের এই অবাঞ্ছিত নাক গলানো স্বভাবের ফলে সমস্যা তৈরি হয় স্বামী স্ত্রীর মধ্যেও।
ধৈর্যের অভাব:
বহুক্ষেত্রেই দেখা যায়, বিয়ের পর স্বামীর অথবা স্ত্রীর কোনো একটি বিশেষ অভ্যাস বা জীবনযাপনের কোনো একটি দিক অন্যজনের বিরক্তির কারণ হচ্ছে। স্বামী হয়তো অফিস বেরনোর আগে ভিজা তোয়ালেটা রেখে যাচ্ছেন বিছানার উপর, সেটা স্ত্রীর পছন্দ নয়। আবার স্ত্রী হয়তো প্রতিদিন বাথরুমে সুইচটা অফ করতে ভুলে যাচ্ছেন, সেটা পছন্দ নয় স্বামীর। এসব নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর বেঁধে যাচ্ছে ঝগড়া।
প্রত্যাশা পূরণের অভাব:
বিয়ের আগে থেকেই প্রত্যেক ছেলে বা মেয়ের মনেই আদর্শ স্ত্রী বা স্বামী সম্পর্কে একটা ধারণা তৈরি থাকে। বিয়ের পর সেই ধারণার সঙ্গে বাস্তবের স্ত্রী বা স্বামীটির মিল পাওয়া যায় না অধিকাংশ ক্ষেত্রেই। সেখান থেকেই তৈরি হয় প্রত্যাশা অপূর্ণ থাকার একটি হতাশা।
ক্যারিয়ার নিয়ে সমস্যা:
বিয়ের পর ক্যারিয়ার আর পারিবারিক দায়িত্বের মধ্যে অনেক ক্ষেত্রেই দ্বন্দ্ব বেঁধে যায়। বিয়ের পর স্বামী আশা করেন, স্ত্রী চাকরি ছেড়ে পরিবারকে সময় দেবেন। স্ত্রীও আশা করেন স্বামীর কাছে তার অফিসের থেকে বেশি প্রাধান্য পাবেন তিনি নিজে। সেই আশা পূরণ না হলেই দেখা দেয় সমস্যা।
জৈবিক চাহিদার অভাব:
বিয়ের পরে জৈবিক চাহিদা নিয়ে বোঝাপড়ার ক্ষেত্রে কিছুটা সমস্যা দেখা দেয়। অ্যারেঞ্জ ম্যারেজের ক্ষেত্রে অন্য একটা সমস্যাও থাকে। একেবারে অপরিচিত একটি মানুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ মেলামেশায় কিছু প্রাথমিক অস্বস্তি থাকা একেবারে স্বাভাবিক। কিন্তু এই বিষয়টিই অনেক সময়ে দম্পতিদের মধ্যে ব্যবধান তৈরি করে দেয়। আবার লাভ ম্যারেজ হলে সমস্যা প্রেম চলাকালীন সময়ের আবেগগুলো বিয়ের পর কমে যায় স্বাভাবিক ভাবে। আর এ নিয়ে বাধে বিপত্তি।
ভালো দাম্পত্য জীবন পেতে আগে থেকেই এই সমস্যাগুলো যাতে জীবনে হামলা করতে না পারে, তেমনভাবে নিজেকে তৈরি রাখুন। আর এরপরও যদি কোন সমস্যা আপনাদের জীবনেও চলে আসে, তাহলে ভেঙে না পড়ে প্রতিকারের রাস্তা খুঁজুন দুজনে মিলে।