জীবনে একবার হলেও প্রেমে সবাই পড়ে। প্রেমের সম্পর্ক মানুষের জীবনে এক অন্য রকম অনুভূতি সৃষ্টি করে। প্রেমে পড়েনি এমন মানুষকে খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। কিন্তু এতো প্রেমিক/প্রেমিকার মাঝে নিজেকে আলাদা করা খুবই কঠিন। তাই আজ বিডিলাইভ পাঠকদের জন্য দেয়া হলো কিভাবে প্রেমের সম্পর্কটাকে আরো সুন্দর করবেন।
# সত্ হওয়ার চেষ্টা করুন
মন খুলে কথা বলা মানুষের জয় সর্বত্র। মন থেকে কথা বলা মানুষেরও জয় সর্বত্র। প্রেমিক/প্রেমিকার সঙ্গে মন থেকে কথা বলুন। যদি কোনো ভুল করে থাকেন স্বীকার করে নিন। দেখবেন ভুল স্বীকার করলে আপনার তো ভালো লাগবেই, আপনার সঙ্গীরও অজান্তে অনেকটা মন জয় করে নিতে পারবেন। তবে নিষ্ঠুর সত্যি বলতে যাবেন না। হয়তো আপনার সঙ্গীকে একটা বিশেষ রঙের জামা, প্যান্ট পরলে ভাল দেখায় না। কিন্তু শুধু আপনার ভাল লাগবে বলেই সে সেটা পরে এলো। আপনি কিন্তু মুখের ওপর 'খারাপ লাগছে' বলে দেবেন না। খারাপকে ভালোভাবে বুঝিয়ে বললে সেটা একদিন ভাল হতে বাধ্য। এই কথাটা ভুলে যাবেন না।
# কথায় কথায় আমি নয়, বলার অভ্যাস করুন আমরা
ভালো সম্পর্ক চাইলে আমি কথাটাকে একটু পরিবর্তন করে আমরায় নিয়ে যেতে হবে। আমি এটা ভালবাসি, আমার ওটা ভালো লাগে না, আমি এটা খাব না। সব সময় এ কথা বলা বন্ধ করুন। বলুন আমরা ওখানে যাব, আমাদের ওটা করা উচিত নয়। দেখবেন এই ছোট্ট পরিবর্তনটা আপনার সঙ্গীর ভালো লাগবে। আসলে আমি কথাটা শুধু আমারই ভালো লাগে। যখনই আপনি আপনার বাইরে কারো মন জিততে চান তখন আমি নয় তুমি, তোমরা, আমরায় যেতে হয়।
# সঙ্গীকে বোঝার চেষ্টা করুন
ভালবাসার মূল কথা হলো পারস্পরিক বোঝাপড়া। আপনি আপনার সঙ্গীকে যত ভালো বুঝতে পারবেন, তত ভালো প্রেমিক/প্রেমিকা হবেন। নিজের মত করে বোঝার চেষ্টা করতে যাবেন না। নিজের তুলাদণ্ড দিয়ে অন্যকে মাপাটা ভুল। আগে বুঝুন সে কী করতে চায়, কীভাবে সে বড় হয়েছে, কত কষ্ট সে করেছে। সব প্রশ্নের জবাব পেলে তারপর তার মত করে বোঝার চেষ্টা করুন। সঙ্গীকে বুঝতে হলে তাকে তো সময় দেবেনই, নিজেকেও সময় দিন।
# সবসময়ের বন্ধু হন
প্রেমিক/প্রেমিকার মানে কিন্তু ফ্রেন্ড, ফিলোজফার অ্যান্ড গাইড। প্রেমিক হয়ে কখনও শিশুসুলভ আচরণ করুন, প্রয়োজনে অভিভাবকের ভূমিকা পালন করুন। ধরুন কোথাও ঘুরতে গেলেন সফরের সময় শিশুর মত উচ্ছ্বাস দেখান। আবার গিয়ে হয়তো দেখলেন এখন অভিভাবক হওয়ার প্রয়োজন, তখন অভিভাবক হলেন। কিন্তু সবসময় বন্ধু থাকুন। দেখবেন কদিন পর আপনাকে সে নিজেই বলবে, 'তোমার মত প্রেমিক/প্রেমিকা হয় না।'
# নিজে হাসুন আর হাসান
সম্পর্কে যত কঠিন পরিস্থিতিই হোক হাসতে ভুল যাবেন না। আপনার সঙ্গীর সঙ্গে দেখা করতে গেলে হাসি মুখে যান। দেখবেন সম্পর্কটা অনেক সহজ হয়েছে, সমস্যাগুলোর সমাধান দ্রুত হয়ে গেছে। আর হ্যাঁ, সঙ্গীকে হাসানোর চেষ্টা করুন। হাসি হল প্রেমের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার।
# সঙ্গীর স্বপ্নগুলোকে নিজের বলে ভাবতে শুরু করুন
সঙ্গীর স্বপ্নগুলোকে নিজের বলে ভাবুন। হয়তো সে বই পড়তে চায়। আপনি হয়তো বড় ইঞ্জিনিয়ার বা কল সেন্টারে চাকরি করেন। বই পড়তে আপনার ভালো লাগে না। কিন্তু আপনি যখন কাউকে ভালবাসেন, আসলে শুধু তাকে নয় তার ভালবাসাকেও ভালবাসুন। এটাই সত্যি। এজন্য আপনার সঙ্গীর স্বপ্নগুলোক নিজের বলে ভাবুন। আপনার যদি মন নাও চাই, তাহলেও চেষ্টা করুন আপনার সঙ্গী যে স্বপ্নটা দেখছে তা পূরণে সাহায্য করতে।
# সত্ হওয়ার চেষ্টা করুন
মন খুলে কথা বলা মানুষের জয় সর্বত্র। মন থেকে কথা বলা মানুষেরও জয় সর্বত্র। প্রেমিক/প্রেমিকার সঙ্গে মন থেকে কথা বলুন। যদি কোনো ভুল করে থাকেন স্বীকার করে নিন। দেখবেন ভুল স্বীকার করলে আপনার তো ভালো লাগবেই, আপনার সঙ্গীরও অজান্তে অনেকটা মন জয় করে নিতে পারবেন। তবে নিষ্ঠুর সত্যি বলতে যাবেন না। হয়তো আপনার সঙ্গীকে একটা বিশেষ রঙের জামা, প্যান্ট পরলে ভাল দেখায় না। কিন্তু শুধু আপনার ভাল লাগবে বলেই সে সেটা পরে এলো। আপনি কিন্তু মুখের ওপর 'খারাপ লাগছে' বলে দেবেন না। খারাপকে ভালোভাবে বুঝিয়ে বললে সেটা একদিন ভাল হতে বাধ্য। এই কথাটা ভুলে যাবেন না।
# কথায় কথায় আমি নয়, বলার অভ্যাস করুন আমরা
ভালো সম্পর্ক চাইলে আমি কথাটাকে একটু পরিবর্তন করে আমরায় নিয়ে যেতে হবে। আমি এটা ভালবাসি, আমার ওটা ভালো লাগে না, আমি এটা খাব না। সব সময় এ কথা বলা বন্ধ করুন। বলুন আমরা ওখানে যাব, আমাদের ওটা করা উচিত নয়। দেখবেন এই ছোট্ট পরিবর্তনটা আপনার সঙ্গীর ভালো লাগবে। আসলে আমি কথাটা শুধু আমারই ভালো লাগে। যখনই আপনি আপনার বাইরে কারো মন জিততে চান তখন আমি নয় তুমি, তোমরা, আমরায় যেতে হয়।
# সঙ্গীকে বোঝার চেষ্টা করুন
ভালবাসার মূল কথা হলো পারস্পরিক বোঝাপড়া। আপনি আপনার সঙ্গীকে যত ভালো বুঝতে পারবেন, তত ভালো প্রেমিক/প্রেমিকা হবেন। নিজের মত করে বোঝার চেষ্টা করতে যাবেন না। নিজের তুলাদণ্ড দিয়ে অন্যকে মাপাটা ভুল। আগে বুঝুন সে কী করতে চায়, কীভাবে সে বড় হয়েছে, কত কষ্ট সে করেছে। সব প্রশ্নের জবাব পেলে তারপর তার মত করে বোঝার চেষ্টা করুন। সঙ্গীকে বুঝতে হলে তাকে তো সময় দেবেনই, নিজেকেও সময় দিন।
# সবসময়ের বন্ধু হন
প্রেমিক/প্রেমিকার মানে কিন্তু ফ্রেন্ড, ফিলোজফার অ্যান্ড গাইড। প্রেমিক হয়ে কখনও শিশুসুলভ আচরণ করুন, প্রয়োজনে অভিভাবকের ভূমিকা পালন করুন। ধরুন কোথাও ঘুরতে গেলেন সফরের সময় শিশুর মত উচ্ছ্বাস দেখান। আবার গিয়ে হয়তো দেখলেন এখন অভিভাবক হওয়ার প্রয়োজন, তখন অভিভাবক হলেন। কিন্তু সবসময় বন্ধু থাকুন। দেখবেন কদিন পর আপনাকে সে নিজেই বলবে, 'তোমার মত প্রেমিক/প্রেমিকা হয় না।'
# নিজে হাসুন আর হাসান
সম্পর্কে যত কঠিন পরিস্থিতিই হোক হাসতে ভুল যাবেন না। আপনার সঙ্গীর সঙ্গে দেখা করতে গেলে হাসি মুখে যান। দেখবেন সম্পর্কটা অনেক সহজ হয়েছে, সমস্যাগুলোর সমাধান দ্রুত হয়ে গেছে। আর হ্যাঁ, সঙ্গীকে হাসানোর চেষ্টা করুন। হাসি হল প্রেমের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার।
# সঙ্গীর স্বপ্নগুলোকে নিজের বলে ভাবতে শুরু করুন
সঙ্গীর স্বপ্নগুলোকে নিজের বলে ভাবুন। হয়তো সে বই পড়তে চায়। আপনি হয়তো বড় ইঞ্জিনিয়ার বা কল সেন্টারে চাকরি করেন। বই পড়তে আপনার ভালো লাগে না। কিন্তু আপনি যখন কাউকে ভালবাসেন, আসলে শুধু তাকে নয় তার ভালবাসাকেও ভালবাসুন। এটাই সত্যি। এজন্য আপনার সঙ্গীর স্বপ্নগুলোক নিজের বলে ভাবুন। আপনার যদি মন নাও চাই, তাহলেও চেষ্টা করুন আপনার সঙ্গী যে স্বপ্নটা দেখছে তা পূরণে সাহায্য করতে।